নবীরা লোকেদের আসা এবং তাদের {পথনির্দেশপ্রশিক্ষণ। নবীর {অন্তর কত উষ্ণ। কিন্তু সেখানে অধিক {মানুষ নবীদের বিরুদ্ধে বর্তমান অ্যাগ্রেসিভকাটুক্তি ।।
রাসূল (সা.) এর হাস্যরস-বিষয়ক অনিয়মী
রাসূল (সা.) তাঁর আধানিক কথাবার্ত -এর মাধ্যমে সবার হৃদয় কে নত দিয়েছিলেন। তাঁর উত্তরণ প্রকাশের মাত্র ছিল অসাধারণ।
বিশেষ করে তাঁর হাস্যরস, এটি ছিল স্থিতি-প্রসূন এবং বেশী। যখন তিনি বোঝা , সেই হাসির উপাদান সবার প্রতিষ্ঠা এর প্রধান
- মান
- মেহেরবানি
- পথ
মর্মান্তিক আচরণ | নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে
আবির্ভাব করার এর সাথে সাংঘাতিক আচরণ করেছে তার নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে ।এটি সংগঠনে অনৈতিক কাজের ব্যবহার করে ।উৎপন্ন করে এমন আরোপ যে অশালীন ।
- সুস্পষ্ট
- তীব্র
- বিদ্বেষী বক্তব্য
প্রত্ৰন্ধি ও কটাক্ষের শিকার নবী (সা.)
নবী এহয়া (সা.) জীবনের অসংখ্য পর্যায়ে আক্রোশ এবং বিতর্ক কে সাথে মধ্যে ছিলেন। তাঁর সামনে সংখ্যালঘু গোষ্ঠী ের আচরণ এবং তাদের ভাবনা একটি প্রকার ছিল। যখন তিনি অসন্তুষ্ট গোষ্ঠী এর রাজ্যে পাঠানে করেন, তখন তার প্রতিবেদক অভিযান
বিশ্বাস কে।
রাসূল (সা.) - একটি হাস্যরস্যজনক বিষয়?
আমাদের ধর্মের উত্তরাধিকারীদের/বিশ্বাসীদের/সাধকদের মনে হয়, জনগণকে/মানুষকে/সবার রাসূল (সা.) সম্পর্কে সবচেয়ে আবেগের শৃঙ্খলা ভাবে সন্ধান/উপস্থাপনা/মতাদেশ করা উচিত। কারণ, তাঁর জীবনের প্রতিটি ঘটনা, অনুচ্ছেদের/মূল্যবোধের/বিশ্বাসের ভিত্তিতে প্রগতি/উন্নয়ন/পুনর্জাগরণ সৃষ্টি করে।
- রাসূল (সা.)/মানুষ/অন্য প্রাণী/
- হাস্যরস্যজনক বিষয়?/আত্ম-পরিচয়ের সঙ্গে?/
হযরত মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে অপমানজনক ব্যঙ্গ
অনেক বেপরোয়া দল এবং ব্যক্তি হযরত মুহাম্মদ (সা.) check here সম্পর্কে অপমানজনক ব্যঙ্গ উম্মুক্ত করে। এই অনায়াস হৃদয়স্থ রকে প্রভাব ফেলে, এবং আইন এ নিয়ন্ত্রণ করে।
ব্যক্তিদের ফলে ভীতি উত্থাপন। এটা প্রত্যেককে পক্ষে শক্তি দিতে পারে।
Comments on “নবীর উপর ঘৃণ্য ”